লেখক: তামিম মজিদ | বৃহস্পতি, ২৮ জুলাই ২০১১, ১৩ শ্রাবণ ১৪১৮
কৃষি, খাদ্য ও চা শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে। আপনি যদি যদি দক্ষ খাদ্য ও চা প্রকৌশলী হতে চান তাহলে পড়তে পারেন দেশের একমাত্র শাবিপ্রবির ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি বিভাগে।
গোড়ার কথাঃ একঝাঁক মেধাবী দক্ষ খাদ্য ও চা প্রকৌশলী তৈরির লক্ষ্যে দেশে একমাত্র সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৪ সালে ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের অধীনে ‘টি টেকনোলজি’ বিভাগ খোলা হয়। যাত্রা শুরুর অল্প দিনের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের মন আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয় নতুন এই বিষয়টি। শিক্ষার্থীদের পছন্দের বিষয়ের র্যাংকিংয়ে প্রথম দিকে অবস্থান এফইটিটি। ২০০৪-০৫ সেশনে বিভাগে সম্মান শ্রেণীতে প্রথম শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এরপর যুগের চাহিদার সাথে কর্মক্ষেত্র প্রসার ও খাদ্য শিল্পে দক্ষ মানবসম্পদ জোগানের লক্ষ্যে ২০০৫-০৬ সেশনে বিভাগটির নাম পরিবর্তন করে ‘ফুড এন্ড টি টেকনোলজি’ বিভাগ নামধারণ করে। অবশেষে ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষে ‘ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি’ বিভাগ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। সমপ্রতি বিভাগে মাস্টার্স কোর্সও চালু করা হয়েছে।
কীভাবে ভর্তি হবেনঃ এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্টের পর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হয়। ভর্তি পরীক্ষার জন্য সার্কুলার দেয়া হয়। ভর্তি সংক্রান্ত যে কোনো বিষয় জানতে www.sust.edu লগইন করলে ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য জানতে পারবেন। আপনার রেজাল্ট যদি এসএসসি ও এইচএসসি উভয় মিলে ৬.৫ পয়েন্ট থাকে তাহলে আপনি ভর্তি পরীক্ষার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। প্রতিবছর ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে এ বিভাগের ৩০টি আসনের বিপরীতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হয়।
কি পড়ানো হয়ঃ বর্তমান বিশ্বে চাহিদাসম্পন্ন বিষয় হিসেবে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি আলাদা একটি অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগের স্বল্পসংখ্যক মেধাবী শিক্ষার্থীই এই বিষয়ে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে। খাদ্য ও চা শিল্পের উন্নয়নে শিক্ষার্থীদের দক্ষ প্রকৌশলী এবং গবেষক হিসেবে গড়ে তুলতে এ বিভাগের আওতায় পড়ানো হয় ফুড প্রিন্সিপ্যাল অফ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড প্রসেসিং এন্ড প্রিজারভেশন, সেফটি এন্ড সেনিটেশন অফ ফুড ইন্ডাস্ট্রি, ইউনিট অপারেশন অফ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইন ফুড এন্ড টি ইন্ডাস্ট্রি, টি ফিজিওলজি, এ্যাগ্রো টেকনোলজি অফ টি, জেনেটিক্স এন্ড টি ব্রিডিং, টি ম্যানুফেকচারিং এন্ড প্যাকেজিং, এ্যানটোলজি এন্ড প্যান্ট প্যাথোলজি অফ টিসহ মোট ১৬২ ক্রেডিটের নানা বিষয়।
কর্মক্ষেত্রঃ বাংলাদেশে প্রথম ও একমাত্র ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি বিভাগটি নতুন সৃষ্টি হওয়ায় অনেক জায়গায় এর কর্মক্ষেত্র রয়েছে। বিভিন্ন চা এস্টেট ও খাদ্য শিল্প এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের মূল কর্মক্ষেত্র। প্রকৌশল ডিগ্রি থাকায় খাদ্য ও চা শিল্পে এফইটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। এছাড়া চা গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবেও এ বিভাগের শিক্ষার্থীরা কাজ করছে।
http://new.ittefaq.com.bd/news/view/31203/2011-07-28/21
কৃষি, খাদ্য ও চা শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে। আপনি যদি যদি দক্ষ খাদ্য ও চা প্রকৌশলী হতে চান তাহলে পড়তে পারেন দেশের একমাত্র শাবিপ্রবির ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি বিভাগে।
গোড়ার কথাঃ একঝাঁক মেধাবী দক্ষ খাদ্য ও চা প্রকৌশলী তৈরির লক্ষ্যে দেশে একমাত্র সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৪ সালে ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের অধীনে ‘টি টেকনোলজি’ বিভাগ খোলা হয়। যাত্রা শুরুর অল্প দিনের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের মন আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয় নতুন এই বিষয়টি। শিক্ষার্থীদের পছন্দের বিষয়ের র্যাংকিংয়ে প্রথম দিকে অবস্থান এফইটিটি। ২০০৪-০৫ সেশনে বিভাগে সম্মান শ্রেণীতে প্রথম শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এরপর যুগের চাহিদার সাথে কর্মক্ষেত্র প্রসার ও খাদ্য শিল্পে দক্ষ মানবসম্পদ জোগানের লক্ষ্যে ২০০৫-০৬ সেশনে বিভাগটির নাম পরিবর্তন করে ‘ফুড এন্ড টি টেকনোলজি’ বিভাগ নামধারণ করে। অবশেষে ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষে ‘ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি’ বিভাগ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। সমপ্রতি বিভাগে মাস্টার্স কোর্সও চালু করা হয়েছে।
কীভাবে ভর্তি হবেনঃ এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্টের পর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হয়। ভর্তি পরীক্ষার জন্য সার্কুলার দেয়া হয়। ভর্তি সংক্রান্ত যে কোনো বিষয় জানতে www.sust.edu লগইন করলে ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য জানতে পারবেন। আপনার রেজাল্ট যদি এসএসসি ও এইচএসসি উভয় মিলে ৬.৫ পয়েন্ট থাকে তাহলে আপনি ভর্তি পরীক্ষার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। প্রতিবছর ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে এ বিভাগের ৩০টি আসনের বিপরীতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হয়।
কি পড়ানো হয়ঃ বর্তমান বিশ্বে চাহিদাসম্পন্ন বিষয় হিসেবে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি আলাদা একটি অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগের স্বল্পসংখ্যক মেধাবী শিক্ষার্থীই এই বিষয়ে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে। খাদ্য ও চা শিল্পের উন্নয়নে শিক্ষার্থীদের দক্ষ প্রকৌশলী এবং গবেষক হিসেবে গড়ে তুলতে এ বিভাগের আওতায় পড়ানো হয় ফুড প্রিন্সিপ্যাল অফ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড প্রসেসিং এন্ড প্রিজারভেশন, সেফটি এন্ড সেনিটেশন অফ ফুড ইন্ডাস্ট্রি, ইউনিট অপারেশন অফ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইন ফুড এন্ড টি ইন্ডাস্ট্রি, টি ফিজিওলজি, এ্যাগ্রো টেকনোলজি অফ টি, জেনেটিক্স এন্ড টি ব্রিডিং, টি ম্যানুফেকচারিং এন্ড প্যাকেজিং, এ্যানটোলজি এন্ড প্যান্ট প্যাথোলজি অফ টিসহ মোট ১৬২ ক্রেডিটের নানা বিষয়।
কর্মক্ষেত্রঃ বাংলাদেশে প্রথম ও একমাত্র ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি বিভাগটি নতুন সৃষ্টি হওয়ায় অনেক জায়গায় এর কর্মক্ষেত্র রয়েছে। বিভিন্ন চা এস্টেট ও খাদ্য শিল্প এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের মূল কর্মক্ষেত্র। প্রকৌশল ডিগ্রি থাকায় খাদ্য ও চা শিল্পে এফইটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। এছাড়া চা গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবেও এ বিভাগের শিক্ষার্থীরা কাজ করছে।
http://new.ittefaq.com.bd/news/view/31203/2011-07-28/21
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন